Advertisement

মোবাইল ফোনের জনক কে এবং কত সালে বাণিজ্যিকভাবে বাজ আসে!!

👉মোবাইল ফোনের জনক মার্টিন কুপার মার্কি নাগরিক মার্টিন কুপার ১৯২৮ সালে ২৬ নভেম্বার শিকাগোতে জন্মগ্রহন করেন। তারবিহীন মোবাইল কমিউনিকেশনের স্বপ্নদ্রষ্টা এবং পথিকৃৎ এই স্বনামধন্য উদ্ভাবকের নামে প্রায় ১১টি আবিষ্কারের স্বত্ব রয়েছে। তারবিহীন যোগাযোগের ক্ষেত্রে রেডিও স্পেকট্রাম ম্যানেজমেন্ট ফিল্ডের অন্যতম উদ্ভাবক ছিলেন তিনা। ১৯৭০ সালে মটোরোলাতে চাকুরিরত অবস্থায় তিনি প্রাথম হাতে বহনযোগ্য ফোন উদ্ভাবন করেন তাৎকালে যা কার ফোন হিসেবে পরিচিত ছিল। পরবর্তীতে এটিই মোবাইল ফোন হিসেবে ১৯৮৩ সালে বাণিজ্যিকভাবে বাজারে আসে। এজন্য তাঁকে মোবাইল ফোনের জনক বলা হয়। 

 👉মোবাইল কমিউনিকেশন বিশ্বগ্রাম বা বিশ্বায়েনের অন্যতম শর্ত হলো বিশ্বের সকল মানুষ সর্বদা সংযুক্ত থাকতে সক্ষম হবে আর এটি সম্ভব হবার মূলে যেটি রয়েছে সেটি হলো মোবাইল কমিউনিকেশন মূলত টেলিকমিউনিকেশন ও তারবিহীন যোগাযোগের চরম উৎকর্ষিত একটি রুপ হলো মোবাইল কমিউনিকেশন। এর প্রায়োগিক উপাদান মোবাইল ফোন হলো একটি ইলেকট্রনিক ডিভাইস যা বেস স্টেশনের একটি সেলুলার নেটওয়ার্কের মাধ্যমে ফুল ডুপ্লেক্রা দ্বিমুখী রেডিও টেলিকমিউনিকেন্সকে ব্যাবহার করে থাকে। এর দ্বারা মানুষ যে কোনে সময় স্থির বা চলন্ত অবস্থায় যে কোন স্থানে যোগাযোগ করতে সক্ষম। 

 👉আধুনিক সুবিধা হিসেবে মোবাইলে যেসব সুবিধা পাওয়া যাচ্ছে সেগুলো হলো:- 

১। এর মাধ্যমে দেশ বা বিদেশের যেকোনো মোবাইল ফোন ব্যাবহারকারীর কাছে এস এম এস বা ক্ষুদেবাতা প্রেরণ ও গ্রহণ করা যায়। 

 ২। এর মাধ্যমে দেশ বা বিদেশের যেকোন মোবাইল ফোন ব্যাবহারকারীর কাছে মাল্টিমিড়িয়া মেসেজ বা এম এম এস প্রেরণ ও গ্রহন করা যায়। 

 ৩।ইন্টারনেট সার্ভিস থাকলে স্মার্ট ফোনের মাধ্যমে ই-মেইল গ্রাহণ ও প্রেরণ করা যায়। 

 ৪। গান শোনা ও ভিডিও দেখা যায়।

 ৫।ভিডিও কল করা যায়,ভয়েস ও ভিডিও চ্যাটিং করা যায় এবং অডিও ও ভিডিও রেকর্ড করা যায়। 

 ৬। ব্লুটুথ ও ইনফ্রারেড প্রাযুক্তি ব্যাবহার করে তথ্য আদান -প্রাদান করা যায়, ইন্টারনেট ব্রাউজ করা যায়।  

৭। গ্লোবাল পাজিশননিং সিস্টেম বা জিপিএস-এর সুবিধা উপভোকরা যায়।